২২ মে ২০২৪, ০৭:০১ অপরাহ্ন, ১৩ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, বুধবার, ৮ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ সুপার এবং জাতীয় জাদুঘরের মধ্যে পর্যটকদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বৈঠক ঘোড়াঘাটে ৮ মাদক সেবীর বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ঘোড়াঘাটের আঁচার তৈরির জন্য কাঁচা আম যাচ্ছে ঢাকায় ঝালকাঠি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় দুই গ্রুপের ৪ জন গুরুতর আহত কেরু’জ চিনিকলে ১০৪ শ্রমিকের ১যুগ পর সিজিনল মৌসুমী হতে স্থায়ীকরণ, শ্রমিকদের মাঝে খুশির জোয়ার,হোটেল হোটেলে মিষ্টি বরণের ধুম এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার পর খণ্ডবিখণ্ড করা হয়েছে: ক্যাবচালক সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা বরিশালে যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন, পুলিশ কর্মকর্তার কারাদণ্ড গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মোটরসাইকেল প্রতীকের নির্বাচনী গাড়িতে দুর্বৃত্তদের হামলা দামুড়হুদায় নিখোঁজ বিএনপির নেতার মরদেহ পাটক্ষেতে উদ্ধার
৪ অক্টোবর ঘোড়াঘাটের সাবেক ইউএনওকে হত্যাচেষ্টার রায়

৪ অক্টোবর ঘোড়াঘাটের সাবেক ইউএনওকে হত্যাচেষ্টার রায়

মাহতাব উদ্দিন আল মাহমুদ,ঘোড়াঘাট ( দিনাজপুর)
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার সাবেক নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা ওমর আলী শেখকে হত্যা চেষ্টা মামলার রায় আগামী ৪ অক্টোবর। ২০২০ সালের ২ সেপ্টেম্বর রাতে ঘোড়াঘাটের ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলী শেখের উপর সরকারী ডাক বাংলোতে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
গত বুধবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুর আদালত পুলিশের পরিদর্শক মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৬ সেপ্টেম্বর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-৩ আদালতে মামলার যুক্তিতর্ক শেষ হয়। বিচারক আগামী ৪ অক্টোবর রায় ঘোষণার তারিখ দিয়েছেন।
২০২০ সালের ২ সেপ্টেম্বর রাতে সরকারি ডাক বাংলোতে ঘোড়াঘাটের ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলী শেখের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। ৩ সেপ্টেম্বর সকাল আটটায় তাদের উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে ইউএনও ওয়াহিদা খানমের অবস্থার অবনতি হলে হেলিকপ্টারে তাকে ঢাকার জাতীয় নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে নেয়া হয়। এ ঘটনায় ৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ইউএনও ওয়াহিদার ভাই শেখ ফরিদ ঘোড়াঘাট থানায় মামলা করেন।
ওই মামলায় পুলিশ ও র‌্যাব সদস্যরা বেশ কয়েকজনকে আটক করেন। ১১ সেপ্টেম্বর রাতে বিরল উপজেলার বিজোড়া ইউনিয়নের বিজোড়া গ্রামের খতিব উদ্দীনের ছেলে ও ঘোড়াঘাটের ইউএনওর বাসভবনের চাকুরিচ্যুত কর্মচারী রবিউল ইসলামকে আটক করা হয়। এরপর ২০ সেপ্টেম্বর দিনাজপুরের মুখ্য বিচারিক হাকিম আমলি আদালত-৭-এর বিচারক ইসমাইল হোসেনের কাছে হামলার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন রবিউল। পরদিন দুপুরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও জেলা ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমাম জাফর মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে রবিউলের বিরুদ্ধে ্অভিযোগ পত্র দাখিল করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুরের অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে প্রথম থেকে মামলার কার্যক্রম পরিচালিত করা হয়েছে।পরে দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-৩ আদালতে হস্তান্তর করা হয়। সেখানেই গত ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়।
এ মামলায় ৫৩ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য নেয়া হয়। এক মাত্র আসামি রবিউল হাইকোর্ট থেকে জামিনে আছেন। তবে তার উপস্থিতিতেই আদালতে বিচারকার্য্য পরিচালনা করা হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019